প্রিয় পাঠক কলম মানুষের একটি জনপ্রিয় বস্তু। কলমের শিক্ষা মানুষকে শিক্ষিত করে তোলে।কলম প্রধানত অনেক রকমের আছে।
রোলারবল বা জেল কলম ঃ
এই কলমের ডগায় ও বল পয়েন্ট কলমের মতো বল থাকে । এই কলমের ঘন কালি সহজেই কাগজে শুষে নিতে পারে , এবং কলম ও অনেক মসৃণভাবে চলতে পারে । বলপয়েন্ট কলমের সূত্রপাত হয়েছিল । জেল কালির বিভিন্ন রং হয় , এমনকি ধাতব পেইন্ট ও ঝিকিমিকি রঙের হয় , এমনকি ধাতব
কলম শিক্ষা উপকরনগুলোর মধ্যে সর্বশেষ্ঠ ও প্রথম । জ্ঞান বিজ্ঞান, তথ্যাবলি ও উপাত্তগুলো সংরক্ষণের প্রয়োজনে আল্লাহ পাক কলম সৃষ্টি করেছেন । জগতগুলোর স্রষ্টা মহান রাব্বুল আলামিন এই সৃষ্টি জগতে তার বান্দাদের জন্য সকল উপকরণই সৃষ্টি করেছেন । তিনিই সকল ধরনের জ্ঞানের ধারক ও সংরক্ষক ।
ফেল্ট- টিপ কলম বা মার্কার কলম এ কলমে আশঁ জাতীয় পদার্থের তৈরি স্পঞ্জের এর মত দলা থাকে সবচেয়ে ছোট এবং চিকন ডগার মার্কার কলম দিয়ে কাগজের উপরে লেখা হয়। মাঝারি আকারের ডগা সমৃদ্ধ মার্কার গুলো বাচ্চাদের আকাআকির জন্য ব্যবহার করা হয়। বড় আকারের লেখার কাজে ব্যবহার করা হয়।
নিব কলম সাধারণত কাঠের হাতুরের সাথে একটি ধাতব নিব লাগিয়ে এ কলম তৈরি করা হয়। নিবটি ঝর্ণা কলমের নিরবের মতই ম হবে এ কলমে কোন কালি জমা রাখার উপযোগী কালিদানি নেই এবং লেখার সময় বারবার এটিকে কালিতে চুবিয়ে নিতে হয়।
বাঁশের কলমের ইতিহাস
ব্রিটিশ আমলে খাতায় লেখার জন্য কলমের উপক্রম ছিল না। তারা বুঝতো না যে কলম দিয়ে লেখা যায়। তাই তারা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর বাঁশের কলম তৈরি করে গাছের পাতায় কিংবা পশুর চামড়ায় লিখে রাখত । বাঁশের কঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি লম্বা করে কেটে নিতো। হাটার পর এক প্রান্তে তীক্ষ্ণভাবে সূচনা করে ছেঁটে নিতো। আর কঞ্চির মাঝখানে ফাঁকা জায়গায় কালী ভরে লেখালেখি করতো।এভাবে তারা বাঁশের তৈরি কঞ্চির কলম ব্যবহার করতো।
কলম শিক্ষা উপকরনগুলোর মধ্যে সর্বশেষ্ঠ ও প্রথম । জ্ঞান বিজ্ঞান, তথ্যাবলি ও উপাত্তগুলো সংরক্ষণের প্রয়োজনে আল্লাহ পাক কলম সৃষ্টি করেছেন । জগতগুলোর স্রষ্টা মহান রাব্বুল আলামিন এই সৃষ্টি জগতে তার বান্দাদের জন্য সকল উপকরণই সৃষ্টি করেছেন । তিনিই সকল ধরনের জ্ঞানের ধারক ও সংরক্ষক ।
ফেল্ট- টিপ কলম বা মার্কার কলম এ কলমে আশঁ জাতীয় পদার্থের তৈরি স্পঞ্জের এর মত দলা থাকে সবচেয়ে ছোট এবং চিকন ডগার মার্কার কলম দিয়ে কাগজের উপরে লেখা হয়। মাঝারি আকারের ডগা সমৃদ্ধ মার্কার গুলো বাচ্চাদের আকাআকির জন্য ব্যবহার করা হয়। বড় আকারের লেখার কাজে ব্যবহার করা হয়।
নিব কলম সাধারণত কাঠের হাতুরের সাথে একটি ধাতব নিব লাগিয়ে এ কলম তৈরি করা হয়। নিবটি ঝর্ণা কলমের নিরবের মতই ম হবে এ কলমে কোন কালি জমা রাখার উপযোগী কালিদানি নেই এবং লেখার সময় বারবার এটিকে কালিতে চুবিয়ে নিতে হয়।
বাঁশের কলমের ইতিহাস
ব্রিটিশ আমলে খাতায় লেখার জন্য কলমের উপক্রম ছিল না। তারা বুঝতো না যে কলম দিয়ে লেখা যায়। তাই তারা অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর বাঁশের কলম তৈরি করে গাছের পাতায় কিংবা পশুর চামড়ায় লিখে রাখত । বাঁশের কঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি লম্বা করে কেটে নিতো। হাটার পর এক প্রান্তে তীক্ষ্ণভাবে সূচনা করে ছেঁটে নিতো। আর কঞ্চির মাঝখানে ফাঁকা জায়গায় কালী ভরে লেখালেখি করতো।এভাবে তারা বাঁশের তৈরি কঞ্চির কলম ব্যবহার করতো।
0 মন্তব্যসমূহ