ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায়
ভূমিকা
শরীর ফিট রাখতে হলে আমাদের প্রতিদিনই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে । খাবার খাওয়ার পাশা পাশি ব্যায়াম করতে হবে । শরীর সুস্থ না রাখলে ফিটনেস ভালো থাকবে না, আর ফিট থাকতে প্রথম শর্ত হলো স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। এর পাশাপাশি শারীরিক ব্যায়ামও করতে হবে।
বাইরে যাওয়ার সময় নিতে পারেন বাদাম আনন্দ কাজু তিথিবি জ বাইরে তৈরি করা ভ্যানিলা ইত্যাদি। বাইরে চকলেট চিপস চানাচুর এসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
সবসময় ছোট পাত্রে খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কারণ বারবার অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া অভ্যাস করতে হবে।
শরীর ফিট রাতে প্রথম শর্ত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। এ সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে।
বাইরে যাওয়ার সময় নিতে পারেন বাদাম আনন্দ কাজু তিথিবি জ বাইরে তৈরি করা ভ্যানিলা ইত্যাদি। বাইরে চকলেট চিপস চানাচুর এসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
সবসময় ছোট পাত্রে খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কারণ বারবার অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া অভ্যাস করতে হবে।
বাইরে যাওয়ার সময় নিতে পারেন বাদাম আনন্দ কাজু তিথিবি জ বাইরে তৈরি করা ভ্যানিলা ইত্যাদি। বাইরে চকলেট চিপস চানাচুর এসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
সবসময় ছোট পাত্রে খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কারণ বারবার অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া অভ্যাস করতে হবে।
শরীর ফিট রাখার জন্য কি করতে হবে?
শরীর ফিট রাখার জন্য আমাদের যেসব কাজ করা উচিত তা হলোঃ- নিয়মিত ব্যায়াম করা
- পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা
- সঠিক পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া
- নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া
- শরীরের সঠিক ওজন বজায় রাখা
ছেলেদের শরীর ফিট রাখার উপায়?
শরীর ফিট রাতে প্রথম শর্ত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া। এ সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে। বাইরে যাওয়ার সময় নিতে পারেন বাদাম আনন্দ কাজু তিথিবি জ বাইরে তৈরি করা ভ্যানিলা ইত্যাদি। বাইরে চকলেট চিপস চানাচুর এসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। সবসময় ছোট পাত্রে খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কারণ বারবার অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া অভ্যাস করতে হবে।খাবার খাওয়ার সময় ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। খাবার চিবিয়ে খেলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্ত পাওয়া যাবে।শারীরিক ফিটনেস ঠিক রাখার প্রধান কৌশল হলো ব্যায়াম। ব্যায়াম করলে শরীর মন দেহ সাথে সতেজও সুন্দর থাকে। ১৬ থেকে ৬২ বছর বয়স্ক সুস্থ ও শারীরিকভাবে ফিট থাকতে হলে সপ্তাহে ১৬০ মিনিট মাঝহারী গতিতে ৭০ মিনিট দ্রুত গতিতে আরোহিক ব্যায়াম করা দরকার। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন প্রেসিশক্তি বাড়ানোর ব্যায়াম করতে হবে।
গ্রামের মধ্যে রয়েছে হাটা জগিং সাইকেল চালানো সাঁতার কাটা খেলাধুলা করা ভলিবল খেলা ইত্যাদি। রাস্তায় বা পার্কে কখনো জগিং করতে না পারলে আপনার বাড়ির ছাদে হাটুন স্পট জোকিং করুন স্পট স্কিপিং করুন এবং সাইকেল ও চালাতে পারেন
ফিট থাকার জন্য সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম কি?
সকালে ঘুম থেকে উঠে হাঁটা একটি অত্যন্ত উপকারী ব্যায়াম। মাত্র আধ ঘণ্টার প্রাতঃভ্রমণ আপনার শরীর ও মনকে সতেজ করতে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। তবে, এই ব্যায়াম সঠিকভাবে করাটাই গুরুত্বপূর্ণ। প্রকৃতপক্ষে, যে কোনো ব্যায়াম তখনই উপকারী হয় যখন তা সঠিকভাবে করা হয়।
নিয়মিত ব্যায়াম করলেও, কখনও কখনও আমাদের কিছু সাধারণ ভুলের কারণে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায় না। তাই, হাঁটতে যাওয়ার সময় কী কী করা উচিত তা দেখে নেওয়া যাক।
সমায় এবং স্থান
সময় বা স্থান যেকোনো অবস্থায় আমরা প্রায়ই হাঁটতে যাই। খোলা জায়গায় হাঁটলে সূর্যের আলো শরীরে পৌঁছানোর সুযোগ বেশি থাকে, যা বন্ধ জায়গার তুলনায় বেশি উপকারী। তবে তাজা বাতাস এবং ভালো সূর্যালোক পেতে হলে বেশি গাড়ি চলাচল এবং ভিড়যুক্ত জায়গা এড়িয়ে চলা উচিত। সকাল সাতটার পর বাতাসে দূষণের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তাই হাঁটার জন্য সময় ও স্থান বেছে নেওয়ার সময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন।
ব্যায়ামের জামাকাপড় এবং জুতা
ব্যায়ামের সময় আমরা অনেক দূর হাঁটি। তাই আপনার পায়ে ব্যথা এড়াতে আরামদায়ক জুতা এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। জুতা এবং পোশাক দুটোই হালকা ওজনের হলে এটি আপনাকে বিরক্ত করবে না।
পানি পান করা
0 মন্তব্যসমূহ